পুলিশের হেফাজতে গ্রেপ্তার মাদক কারবারি। ছবি-সংগৃহীত।

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থানা-পুলিশ এক কেজি গাঁজাসহ ৯টি মাদক মামলার আসামি মিল্লাত খন্দকারকে গ্রেপ্তার করেছে।

বৃহস্পতিবার (৪ মে) দিবাগত রাতে উপজেলার শান্তিরাম ইউনিয়নের মধ্য শান্তিরাম গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। খবর জাগো নিউজের।

গ্রেপ্তার মিল্লাত একই গ্রামের মৃত লাবলু খন্দকারের ছেলে।

পুলিশ জানিয়েছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সুন্দরগঞ্জ থানার এসআই রায়হানুজ্জামান সঙ্গীয় ফোর্সসহ উপজেলার শান্তিরাম ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্য শান্তিরাম গ্রামে অভিযান চালিয়ে মিল্লাতকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাঁর হাতে থাকা বাজারের ব্যাগ থেকে এক কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

মিল্লাতের বিরুদ্ধে ডিএমপি উত্তরা পশ্চিম থানা, বগুড়া সদর থানা, লালমনিরহাট কালীগঞ্জ ও সুন্দরগঞ্জ থানায় ৯টি মাদক মামলা রয়েছে। মামলাগুলো বর্তমানে বিচারাধীন।

সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম আজমিরুজ্জামান জানান, ৯টি মাদক মামলার কুখ্যাত আসামি মিল্লাত খন্দকারকে এক কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আসামির বিরুদ্ধে মাদক মামলা প্রক্রিয়াধীন।

রাজধানীর লালবাগে জাল সনদ তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগ। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মূল হোতা ইঞ্জিনিয়ার জিয়াউর রহমান ও দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটির পরিচালক বুলবুল আহমেদ বিপু। শুক্রবার (৫ মে) সকালে এই অভিযান চালানো হয়।

এ সময় পাঁচ শতাধিক জাল সনদ ও মার্কশিট উদ্ধার করা হয়।

গোয়েন্দা পুলিশ জানায়, চক্রটির সদস্যরা ১৫ বছর ধরে জাল সার্টিফিকেট তৈরি করে আসছেন। মাত্র ১০ থেকে ৪০ হাজার টাকায় জাল এবং দেড় থেকে ৩ লাখ টাকায় অরিজিনাল সার্টিফিকেট বিক্রি করা হতো। এই অরিজিনাল সার্টিফিকেটগুলো আবার সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটেও পাওয়া যেত।

চক্রটির সাথে জড়িত বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক, কোষাধ্যক্ষও জড়িত রয়েছেন। জড়িতদের পাশাপাশি যাঁরা এই সনদ নিয়েছেন, তাঁদের খুঁজে বের করা হবে বলে জানিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ।