পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার বিপিএম (বার) পিপিএমের সভাপতিত্বে মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ছবি : বাংলাদেশ পুলিশ

যশোর জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ সভায় কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পুরস্কার পেয়েছেন ১০ পুলিশ সদস্য।

বৃহস্পতিবার (৯ জুন) পুলিশ সুপার কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার বিপিএম (বার) পিপিএম এর সভাপতিত্বে মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এক পুলিশ সদস্যের হাতে সম্মাননা তুলে দেওয়া হচ্ছে। ছবি : বাংলাদেশ পুলিশ

সভায় জেলার অপরাধ পরিসংখ্যান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, অপরাধ নিবারণ, মামলা দায়ের ও নিষ্পত্তি পর্যালোচনা এবং গুরুত্বপূর্ণ ও চাঞ্চল্যকর মামলা তদন্তের অগ্রগতি আলোচনা করা হয়।
ডিবি পুলিশের এক কর্মকর্তার হাতে সম্মাননা তুলে দেওয়া হচ্ছে। ছবি : বাংলাদেশ পুলিশ

অপরাধ সভার শুরুতে গত মে মাসের কর্ম মূল্যায়ন করে ১০ পুলিশ সদস্যকে সম্মাননা দেওয়া হয়। সম্মাননাপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ হলেন :

১। বিশেষ পুরস্কার : যশোর সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল।

২। শ্রেষ্ঠ ও চৌকস সার্কেল কর্মকর্তা : সহকারী পুলিশ সুপার (নাভারণ সার্কেল) জুয়েল ইমরান।

৩। শ্রেষ্ঠ ও চৌকস অফিসার ইনচার্জ : বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি কামাল হোসেন ভূঁইয়া।

৪। বিশেষ পুরস্কার : যশোর জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) ওসি রুপন কুমার সরকার পিপিএম।

৫। বিশেষ পুরস্কার : ডিবির এসআই (নিরস্ত্র) মো. মফিজুল ইসলাম পিপিএম।

৬। থানার শ্রেষ্ঠ এসআই (নিরস্ত্র) : বেনাপোল পোর্ট থানার এসআই মো. সোহেল রানা।

৭। জেলার শ্রেষ্ঠ বিট কর্মকর্তা : এসআই (নিরস্ত্র) সামনুর মোল্যা সোহান, বিট নং ৮, ৯, মণিরামপুর থানা।

এ ছাড়া তিনজন গ্রাম পুলিশকে ভালো কাজের জন্য পুরস্কৃত করা হয়েছে। তাঁরা হলেন :

১। মো. সোহাগ হোসেন, চাঁচড়া ইউনিয়ন, কোতোয়ালি মডেল থানা, যশোর।

২। মোছা. আছিয়া বেগম, ভোজগাতি ইউনিয়ন, মনিরামপুর থানা, যশোর।

৩। মো. শিমুল হোসেন, বাহাদুরপুর ইউনিয়ন, বেনাপোল পোর্ট থানা, যশোর।

গ্রাম পুলিশের এক নারী সদস্যের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হচ্ছে। ছবি : বাংলাদেশ পুলিশ

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পুলিশ সুপার রেশমা শারমিন পিপিএম-সহ যশোর জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।