অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন।

প্রস্তাবিত বাজেটে বিভিন্ন পণ্যের সম্পূরক শুল্ক, আমদানি শুল্ক অথবা মূল্য সংযোজন কর (মূসক/ভ্যাট) কমানো হয়েছে। এতে এসব পণ্য আমদানিতে ব্যয় কমতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে দেশে উৎপাদন ও বিক্রির ক্ষেত্রে কর ছাড় দেওয়া হয়েছে। খবর বাসসের।

বাজেটে প্রস্তাবে স্বর্ণ আমদানিতে অগ্রিম কর প্রত্যাহার করা হয়েছে। ফলে স্বর্ণালংকারের দাম কমতে পারে।

শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের শ্রবণ সহায়ক যন্ত্রের আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ফলে শ্রবণ সহায়ক যন্ত্রের দাম কমতে পারে।

হুইল চেয়ারে বিদ্যমান ১৫ শতাংশ ভ্যাট ও ১০ শতাংশ অগ্রিম কর থেকে অব্যাহতি দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। ফলে হুইল চেয়ারের দাম কমতে পারে।

হাঁস, মুরগী ও গবাদি পশুর খাবার তৈরির উপকরণে ছাড় দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। ফলে এসব পণ্যের উৎপাদন ব্যয় কমতে পারে। মুড়ি ও চিনির ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রস্তাব করা হয়েছে।

এ ছাড়া শুল্ক কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে পানির ফিল্টার, বিমানের জন্য ব্যবহৃত টায়ার, কাজু বাদাম ও পেস্তা বাদামে। ফলে এসব পণ্যের দাম কমতে পারে।