আইজিপি আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের হল অফ প্রাইডে অনুষ্ঠিত মাসিক (ডিসেম্বর/২০২৩) অপরাধ পর্যালোচনা সভায় বিভিন্ন নির্দেশনা দেন। ছবি: পুলিশ নিউজ

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বিপিএম (বার), পিপিএম বলেছেন, একটি চক্র সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বাড়াতে চায়।

তিনি দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।

আইজিপি আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের হল অফ প্রাইডে অনুষ্ঠিত মাসিক (ডিসেম্বর/২০২৩) অপরাধ পর্যালোচনা সভায় এ নির্দেশ দেন।

সভায় অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) মো. কামরুল আহসান, অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. আতিকুল ইসলাম, পিবিআইয়ের প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার, সিআইডির প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ সব মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ও ডিআইজি এবং পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশ নেন। জেলার পুলিশ সুপাররা অনলাইনে সভায় যুক্ত ছিলেন।

আইজিপি গুরুত্বপূর্ণ মামলা নিয়মিত মনিটরিংয়ের মাধ্যমে দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি মামলায় সাজার হার বাড়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।

আইজিপি বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পুলিশ পেশাদারত্বের সাথে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশ এখন যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম। ফলে পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা, বিশ্বাস ও প্রত্যাশার মাত্রা বেড়ে গেছে।’

তিনি জনগণের প্রত্যাশা পূরণে আরও নিষ্ঠার সঙ্গ দায়িত্ব পালনের জন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান।

সভায় অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. আতিকুল ইসলাম গত বছরের ডিসেম্বরের সার্বিক অপরাধ পরিস্থিতির (যেমন: ডাকাতি, দস্যুতা, চুরি, সিঁধেল চুরি, খুন, অপমৃত্যু, সড়ক দুর্ঘটনা, নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ, হারানো মোবাইল ফোন উদ্ধার, মাদকদ্রব্য ও অস্ত্র উদ্ধার, সাজা পরোয়ানা) মামলা সংক্রান্ত তথ্য উপস্থাপন করেন।