পুলিশ ট্রেনিংয়ের চিঠি হাতে সজল চন্দ্র কর্মকার। ছবি: সংগৃহীত

চূড়ান্ত যাচাইয়ে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন বরগুনার বেতাগী উপজেলার হোসনাবাদ ইউনিয়নের দক্ষিণ হোসনাবাদ গ্রামে বসবাসরত সজল চন্দ্র কর্মকার। তবে পুলিশ ভেরিফিকেশনে স্থায়ী কোনো ভূমি না থাকায় চাকরি নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েন তিনি। বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারিত হলে বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নজরে আসে। অবশেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় পুলিশে ট্রেনিংয়ে যোগদানের চিঠি হাতে পেয়েছেন সজল।

গত শনিবার বেতাগী থানার পুলিশ ট্রেনিংয়ের এ নোটিশ সজলের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আগামী ২৮ ডিসেম্বর সজলসহ ২০২১ সালে বরগুনা জেলা থেকে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে উত্তীর্ণ ১৯ জনকে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি, সরদা রাজশাহীতে ৬ মাস মেয়াদি মৌলিক প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হবে।

চিঠি পেয়ে সজলের পরিবার বাংলাদেশ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে।

সজল কর্মকার বলেন, স্থায়ী কোনো জমি না থাকার জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে চাকরিটা পাচ্ছি। ২৮ ডিসেম্বর আমাকে ট্রেনিংয়ের জন্য ডাকা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ও পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব।

বরগুনা পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মল্লিক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সজলের চাকরির বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে।