সবুজবাগ থানা এলাকায় ডিএমপি ও জাপানের সহযোগিতা সংস্থা জাইকার যৌথ উদ্যোগে পাইলট প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়। ছবি : ডিএমপি

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) ও জাপানের সহযোগিতা সংস্থা জাইকার যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ প্রতিরোধে দক্ষতা জোরদার প্রকল্পের ভিত্তিতে পাইলট প্রকল্প শুরু হয়েছে।

ডিএমপি জানায়, শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) ডিএমপির সবুজবাগ থানা এলাকায় পাইলট প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দিচ্ছেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন বিপিএম (বার)। ছবি : ডিএমপি

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন বিপিএম (বার)। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মতিঝল বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার হায়াতুল ইসলাম খান।

প্রকল্পের আওতায় পুলিশ-জনতা যৌথ অপরাধ প্রতিরোধ কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে সবুজবাগ থানা এলাকার প্রায় ৬০ জন স্বেচ্ছাসেবককে ৬টি বিট এলাকায় ভাগ করে সংশ্লিষ্ট বিট ইনচার্জের নেতৃত্বে কর্মসূচি পালনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। অপরাধ প্রতিরোধ কার্যক্রমের এবারের মূল উপজীব্য ‘মাদকের বিরুদ্ধে ৩টি মূলনীতি : দেখবেন না! স্পর্শ করবেন না! কিনবেন না।’

পাইলট প্রকল্পের উদ্বোধন শেষে লিফলেট বিতরণ করছেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন বিপিএম (বার)। ছবি : ডিএমপি

প্রধান অতিথি ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন বিপিএম (বার) তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় জাইকা তথা জাপান সরকারের অংশীদারত্বের কথা উল্লেখ করেন। তিনি ‘পুলিশ-জনতা যৌথ অপরাধ প্রতিরোধ কার্যক্রম’ নামে এই পাইলট প্রকল্পের সাফল্য কামনা করেন এবং প্রকল্পটি সফল করতে দিকনির্দেশনা দেন।

পাইলট প্রকল্পের উদ্বোধনের পর অতিথিবৃন্দ লিফলেট বিতরণ কর্যক্রমে অংশ নেন। অনুষ্ঠানে জাইকার সিনিয়র প্রতিনিধি তাকাহিরো নাকামুরাসহ অন্য প্রতিনিধিগণ এবং থানা এলাকার বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলরবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।